Monday, February 25, 2013
Sunday, February 24, 2013
Lie Ditector
Essential Materials
সার্কিট বোর্ড/Circuit Board
ক্যাপাসিটর/Capacitor - C1:1μF
রেসিস্টর/Resistor- R1-1.5kΩ, R3: 1.5kΩ
ভেরিয়েবল রেসিস্টর/Veriable resistor- (R2: 5-10kΩ))
ট্রান্সিস্টর/Transistor- (Q1: 2N3565)
এনালগ মিটার /Analog meter- (M1: 0-1 mA)
৬ টা পেন্সিল ব্যাটারি(6 pencil battery (1.5*3= ৪.৫ & 1.5*3 = ৪.৫)।
২ টি ইলেকট্রোড / ২ টি ক্লিপ(2 electrode/2 clip )।
প্রথমেই, যাকে পরিক্ষা করবেন, তার হাতে ইলেকট্রোড / ক্লিপ দুটি লাগিয়ে দিন। লক্ষ রাখবেন, আপনার এই দুটি ইলেকট্রোড / ক্লিপ কিন্তু আপনার সার্কিটের ইনপুট হিসেবে কাজ করবে। তাই চামড়ার সাথে এই দুটি ইলেকট্রোড / ক্লিপ যেন ভাল ভাবে সংসুক্ত থাকে। এবার, সার্কিটে দেখানো R2 (ভেরিয়েবল রেসিস্টর)টি কে বাড়িয়ে অথবা কমিয়ে আপনার এনালগ মিটারের মান টিকে শুন্যে নিয়ে আসুন। আপনার সার্কিটের প্রস্তুতি শেষ।
এখন আপনি আপনার প্রশ্ন করুন। যাদি দেখেন, আপনার এনালগ মিটার এর কাটা নেগেটিভের দিকে যাচ্ছে, তবে যাকে আপনি প্রশ্ন করছেন, তিনি মিথ্যা বলছেন।
ব্যাস হয়ে গেল আপনসাধারন মিথ্যা কথা ধরার যন্ত্র।
ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রদের জন্য কিছু প্রাথমিক জ্ঞান
- ওহমের সূত্র:- কোন সার্কিটের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত কারেন্ট ঐ সার্কিটের দুই প্রান্তের বিভব পার্থক্যের সমানুপাতিক অর্থাৎ V∞I বা V=IR.
- কারেন্ট:- পরিবাহির মধ্যদিয়ে ইলেক্ট্রনের প্রবাহকে বলা হয় কারেন্ট ।কারেন্টের একক অ্যাম্পিয়ার সংক্ষেপে Amp বা A দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
- ভোল্টেজ:- ইলেক্ট্রন গুলোকে স্থানচুত্য করার জন্য প্রয়োজনীয় চাপকে ভোল্টেজ বলা হয় । ভোল্টেজের একক ভোল্ট Volt বা V।
- রেজিস্টেন্স:- কোন পরিবাহির মধ্য দিয়ে কারেন্ট বা ভোল্টেজ চলাচলে যে বাধা প্রাপ্ত হয় তাই রেজিস্টেন্স, সার্কিটের মধ্যে রেজিস্টর ব্যবহার করা হয় প্রয়োজনীয় বাধা দানের জন্য। রেজিস্টেন্সের একক ওহম(Ω) দ্বারা প্রকাশ করা হয় ।
- এসি(AC): অলটারনেটিং করেন্ট
- ডিসি(DC):ডাইরেক্ট কারেন্ট
- ফ্রিকুয়েন্সি:- কোন পরিবর্তনশীল রাশি প্রতি সেকেন্ট যতগুলি সাইকেল সম্পন্ন করে তাকে ফ্রিকুয়েন্সি বলে ।
- পাওয়ার ফ্যাক্টর:- অল্টারনেটিং কারেন্ট এবং ভোল্টেজ এর মধ্যবর্তী ফেইজ অ্যাংঙ্গেল এর Cosine মানকে পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে অথবা এসি সার্কিটের Active Power ও Apparent Power এর অনুপাতকে পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে ।
- করোনা কি:- যখন দুইটি কন্ডাক্টরের স্পেসিং ব্যাসের তুলনায় বেশী অবস্থায় রেখে তাদের আড়াআড়ি এসি ভোল্টেজ প্রয়োগ করে ধীরে ধীরে বৃদ্ধি করা হয় তখন এক বিশেষ পর্যায়ে কন্ডাক্টরের চার পার্শের বাতাস আয়নিত হয় এবং বাতাসের ইনসুলেশন স্ট্রেস ভেঙ্গে যায় । এই অবস্থায় কন্ডাক্টর এর চারিদিকে হালকা অনুজ্জ্বল বেগুনী রশ্মী দেখা দেয়, হিস হিস শব্দ হয় এবং ওজন গ্যাসের সৃষ্টি হয় এই ঘটনাকেই করোনা বলা হয় ।
- স্কিন ইফেক্ট কি:- এসি বিদ্যুৎ প্রবাহ কোন পরিবাহীর মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার সময় পরিবাহীর ভিতরে প্রবেশ না করে যে ধর্মের জন্য পরিবাহীর উপরিতল দিয়ে প্রবাহিত হয় বা হওয়ার চেস্টা করে তাকে স্কিন ইফেক্ট বলে।
স্কিন ইফেক্ট তিনটি বিষয়ের উপর নির্ভরশীল :
*কন্ডাক্টর পদার্থের গুনাবলীর উপর ।
*কন্ডাক্টরের ব্যাসের উপর।
*ফ্রিকুয়েন্সির উপর।
- Puncture voltage:- যে ভোল্টেজে এ ইনসুলেটরের এর ইনসুলেসন সম্পূর্ণ ভেঙ্গে ফেলতে পারে তাকে Puncture voltage বলে ।
- Flash over voltage:- যদি পরিবাহিতে ভোল্টেজ বাড়ানো হয় এবং তা বাতাসে নস্ট হয়ে যায় এবং প্রচন্ড বিদ্যুৎ জলকের সৃষ্টি হয় তখন এই ভোল্টেজকে Flash over voltage বলা হয় ।
- সেগ বলতে কি বুঝায়:- দুইটি টাওয়ার বা পোলের যেই বিন্দুতে তার টানা বা সংযোগ করা হয় সেই বিন্দু দুইটির সংযোজনকারী আনুভূমিক কাল্পনিক রেখা হতে তারের সর্বোচ্চ ঝুলে পড়া বিন্দু পর্যন্ত দুরত্বকে সেগ বলা হয় ।
- সেফটি ফেক্টর:- আলটিমেট বা Breaking stress বা Working stress এর অনুপাতকে সেফটি ফেক্টর বলে বলা হয়
- ত্রি ফেইজ মোটর উল্টা ঘূর্নণ পদ্ধতি কিভাবে করা হয়:- ত্রি ফেইজ মোটরের তিনটি ফেইজের যে কোন দুইটি ফেইজ পাল্টিয়ে দিলে মোটর উল্টা ঘুরবে ।
- ট্রান্সফরমার কি ধরনের ডিভাইস:- ট্রান্সফরমার একটি ইলেক্ট্রোমেগনেটিক ডিভাইস।
- ট্রান্সফরমার ওয়েলের বাণিজ্যিক নাম কি:- পাইরাণল.
- স্টেপ আপ ট্রান্সফরমারের কোন পাশে তারের প্যাচঁ সংখ্যা বেশি থাকে:- সেকেন্ডারিতে।
- ট্রান্সফরমারের ব্রীদারের কাজ কি:- শুস্ক বাতাস ট্যাংকে প্রবেশ করানো ট্রান্সফরমারের ব্রীদারের কাজ
- ব্রীদারে শুস্ক বাতাস পরিবহনের জন্য তথা আদ্রতা মুক্ত বাতাস পরিবহনের জন্য ব্রীদারে কি পদার্থ ব্যবহার করা হয়:- সিলিকা জেল ।
- সিলিকা জেল নস্ট হলে কি রং এ পরিণত হয়: – কাল ।